ভুক্তভোগী কৃষকরা জানান, এ সকল চকের পানি জয়না খালের মাধ্যমে ইছামতি নদীতে এসে পড়ে। কিন্তু দীর্ঘদিন যাবত্ এক শ্রেণির মাটি ব্যবসায়ী বাশাঈল কলাবাগানের পূর্ব পাশে ইছামতি নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে মাটি কেটে নিচ্ছে। বাঁধের কারণে অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি চকে আটকে পড়ায় ধান তলিয়ে গেছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন জানান, ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে নদীতে দেওয়া বাঁধ অপসারণে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
সুত্রঃ ইত্তেফাক/ কৃপ্র/এম ইসলাম