
ছবি অনলাইন থেকে সংগৃহীত
কৃষি প্রতিক্ষণ ডেস্ক:বাংলাদেশে সাধারণত জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে আমের মৌসুম শেষ হয়।
আশ্বিনাসহ কয়েকটি জাতের আম মধ্য আগস্ট
পর্যন্ত বাজারে পাওয়া যায়।
বেশিরভাগ জাতেরআমের জোগান যখন শেষ হয়,তখনই পাকতে শুরু করে গৌড়মতি আ। এ আম যেমন রসাল,তেমনি সুস্বাদু।
রংপুরে উৎপাদিত হাড়িভাঙ্গা আমের খ্যাতি কয়েকবছর আগেই স্থানীয় গণ্ডি পার হয়ে দেশের বিভিন্নস্থানে ছড়িয়ে পড়েছে।
প্রতি বছর শুধু হাড়িভাঙ্গা আম ১০০কোটিরও বেশি টাকার কেনাবেচা হচ্ছেএছাড়া স্থানীয় বেশকিছু জাতের আমওভালো বিক্রি হচ্ছে।
কিন্তু মৌসুমে (জুলাইয়ের মাঝামাঝি) এসুস্বাদু আম পাওয়া গেলেও পরে আর তেমন পাওয়া যায় না।
কিন্তু নাবি (বিলম্ব) জাত হিসেবে দীর্ঘদিন থেকে যে আমগুলো বাজারে পাওয়া যায়, এর অধিকাংশই সুস্বাদু নয় তবে গৌড়মতি আমটির স্বাদ সম্পূর্ণ ভিন্ন।
মিঠাপুকুর উপজেলার নাসিরাবাদ এলাকায় ২০১৯ সালের মাঝামাঝি কৃষক মো. আজাহার আলী ৬৩ শতক জমিতেগড়ে তোলেন গৌড়মতি আমের বাগান। এখানে গাছ আছে ১৮০টি কিছুদিন পর গড়ে তোলেন ২৫০টি গাছের আরেকটি বাগান।
এ বছর প্রথম বাগানের ৪০টি গাছে আম ধরেছে চলতি আগস্টে পাকা শুরু হয়েছে এ আম।আজাহার আলী বলেন, তার এলাকায় অধিকাংশই হাড়িভাঙ্গা আমের বাগানবর্তমানে বাগানগুলোয় আম নেই।
তার বাগানের গৌড়মতি আম মিষ্টি, রসাল ও সুস্বাদু হওয়ায় ব্যবসায়ীসহ উত্সুক মানুষ ভিড় করছে।তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা ৮০ হাজার টাকায় গাছের আম কিনতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি রাজি হননি।বর্তমানে ১৫০ টাকা কেজি দরে আম বিক্রি করছেন।গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার একটি নার্সারি থেকে তিনি গৌড়মতির কলম কিনেছেন প্রতিটি ২৫০-৩০০ টাকায়।
তবে তিনি রোগবালাই থেকে গাছগুলোকে রক্ষায় নিয়মিত মিঠাপুকুর উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শ নিচ্ছেন।
এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, এলাকায় দিন দিন ফল বিশেষ করে আমের আবাদ বাড়ছে। কিন্তু
সুত্র: বণিক বার্তা/ কৃষি প্রতিক্ষণ/এম ইসলাম