কৃষি প্রতিক্ষণ ডেস্কঃ লতিরাজ কচু পলি দোআঁশ ও এটেল মাটি পানি কচু ‘লতিরাজ’ চাষের জন্য উপযুক্ত।
লতিরাজ কচুর লতি লম্বায় ৯০-১০০ সেমি. সামান্য চেপ্টা ও সবুজ হয় । লতি সিদ্ধ করলে সমানভাবে সিদ্ধ এবং গলা চুলকানি মুক্ত হয়। বোঁটা এবং পাতার সংযোগস্থলের উপরিভাগের রং বেগুনি। জীবনকাল ১৮০-২১০ দিন।বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই এর চাষাবাদ করা যায়।
ফলন – লতি : ৩০-৩৫ টন/ হেক্টর
কান্ড : ২০-২৫ টন / হেক্টর।
চারা রোপণ: ফসলের জন্য কার্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেস্বর)| নাবী ফসলের জন্য মধ্য ফাল্গুন থেকে মধ্য বৈশাখ (মার্চ-এপ্রিল) মাসে লাগানো যায়। দক্ষিণাঞ্চলে বৎসরের যেকোন সময় লাগানো যায়। প্রতি শতকে প্রায় ১৫০টি লতা রোপণের জন্য প্রয়োজন। জমি ভালভাবে তৈরি করে লাইন থেকে লাইন ২ ফুট (৬০ সে.মি) এবং গাছ থেকে গাছ ১.৫ ফুট (৪৫ সে.মি) রাখতে হবে।
সার ব্যবস্থাপনা:
সারের নাম সারের পরিমাণ ( প্রতি শতকে)
ইউরিয়া ৬০০ গ্রাম
টিএসপি ৫০০ গ্রাম
এমওপি ৭৫০ গ্রাম
গোবর ৩০-৫০ কেজি
গোবর, টিএসপি এবং এমওপি সার জমি তৈরির শেষ সময়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ইউরিয়া ২-৩ কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হয়, তবে প্রথম কিস্তি রোপণের ২০-২৫ দিনের মধ্যে প্রয়োগ করা প্রয়োজন।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা: কচুর গোড়ায় দাড়াঁনো পানি রাখতে হবে এবং দাঁড়ানো পানি মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিতে হবে। লতিরাজ জাতের জন্য দাঁড়ানো পানির গভীরতা ৮-১০ সে.মি হওয়া দরকার।
রোগ ব্যবস্থাপনা: কচুর পাতার মড়ক রোগ হয়ে থাকে।
ক্ষতির নমুনা: পাতার উপর বেগুনি থেকে বাদামি রংয়ের গোলাকার দাগ পড়ে। পরবর্তীতে এ সমস্ত দাগ আকারে বেড়ে একত্রিত হয়ে যায় এবং পাতা ঝলসে যায়। পরে তা কচু ও কন্দে বিস্তার লাভ করে।
অনুকূল পরিবেশ: উচ্চ তাপমাত্রা, আর্দ্র আবহাওয়া ও পর পর ৩-৪ দিন বৃষ্টি থাকলে এ রোগের মাত্রা খুব বেড়ে যায়।
ব্যবস্থাপনা: রোগ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে ম্যানকোজেব+ মেটালেক্সিল গ্রুপের ছত্রাকনাশক ৭ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে।
প্রায়৬-৭ মাস নিয়মিত লতি সংগ্রহ করা যায়
পুষ্টি মূল্য: কচুতে ভিটামিন এ এবং প্রচুর পরিমানে লৌহ থাকে। এছাড়াও আমাদের দেশে কচু একটি সুস্বাদু সবজি হিসেবে পরিচিত।
লতিরাজ কচু পলি দোআঁশ ও এটেল মাটি পানি কচু ‘লতিরাজ’ চাষের জন্য উপযুক্ত ।
লতিরাজ কচুর লতি লম্বায় ৯০-১০০ সেমি. সামান্য চেপ্টা ও সবুজ হয় । লতি সিদ্ধ করলে সমানভাবে সিদ্ধ এবং গলা চুলকানি মুক্ত হয়। বোঁটা এবং পাতার সংযোগস্থলের উপরিভাগের রং বেগুনি। জীবনকাল ১৮০-২১০ দিন।বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই এর চাষাবাদ করা যায়।
ফলন – লতি : ৩০-৩৫ টন/ হেক্টর
কান্ড : ২০-২৫ টন / হেক্টর।
চারা রোপণ: ফসলের জন্য কার্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেস্বর)| নাবী ফসলের জন্য মধ্য ফাল্গুন থেকে মধ্য বৈশাখ (মার্চ-এপ্রিল) মাসে লাগানো যায়। দক্ষিণাঞ্চলে বৎসরের যেকোন সময় লাগানো যায়। প্রতি শতকে প্রায় ১৫০টি লতা রোপণের জন্য প্রয়োজন। জমি ভালভাবে তৈরি করে লাইন থেকে লাইন ২ ফুট (৬০ সে.মি) এবং গাছ থেকে গাছ ১.৫ ফুট (৪৫ সে.মি) রাখতে হবে।
সার ব্যবস্থাপনা:
সারের নাম সারের পরিমাণ ( প্রতি শতকে)
ইউরিয়া ৬০০ গ্রাম
টিএসপি ৫০০ গ্রাম
এমওপি ৭৫০ গ্রাম
গোবর ৩০-৫০ কেজি
গোবর, টিএসপি এবং এমওপি সার জমি তৈরির শেষ সময়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ইউরিয়া ২-৩ কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হয়, তবে প্রথম কিস্তি রোপণের ২০-২৫ দিনের মধ্যে প্রয়োগ করা প্রয়োজন।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা: কচুর গোড়ায় দাড়াঁনো পানি রাখতে হবে এবং দাঁড়ানো পানি মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিতে হবে। লতিরাজ জাতের জন্য দাঁড়ানো পানির গভীরতা ৮-১০ সে.মি হওয়া দরকার।
রোগ ব্যবস্থাপনা: কচুর পাতার মড়ক রোগ হয়ে থাকে।
ক্ষতির নমুনা: পাতার উপর বেগুনি থেকে বাদামি রংয়ের গোলাকার দাগ পড়ে। পরবর্তীতে এ সমস্ত দাগ আকারে বেড়ে একত্রিত হয়ে যায় এবং পাতা ঝলসে যায়। পরে তা কচু ও কন্দে বিস্তার লাভ করে।
অনুকূল পরিবেশ: উচ্চ তাপমাত্রা, আর্দ্র আবহাওয়া ও পর পর ৩-৪ দিন বৃষ্টি থাকলে এ রোগের মাত্রা খুব বেড়ে যায়।
ব্যবস্থাপনা: রোগ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে ম্যানকোজেব+ মেটালেক্সিল গ্রুপের ছত্রাকনাশক ৭ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে।
প্রায়৬-৭ মাস নিয়মিত লতি সংগ্রহ করা যায়
কৃষি প্রতিক্ষণ/ এম ইসলাম