নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল ): বরিশালে ব্রি হাইব্রিড ধান ৪ এর শস্যর্কতন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে শনিবার (৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ধান গবষেণা ইনস্টিটিউট এর উদ্যোগে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলায় এক আলোচনাসভা ও অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।এতে প্রধান অতথি ছিলেন ব্রির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডক্টর মুহম্মদ আশকি ইকবাল খান।
সভাপতত্বি করেন বারি’র র্উধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডক্টর প্রিয় লাল বিশ্বাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডক্টর উজ্জ্বল কুমার নাথ, হাইব্রডি ধান বিশেষজ্ঞ ওয়ান ফা জুন, ইয়ান সু জি, লউি ইউ পিং এবং ব্রি গাজীপুররে ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডক্টর আফছানা আনছারী।
মাঠ দিবসে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা তমালিকা সাহা, কিষাণী আয়েশা বেগম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে শতা্ধিক কৃষক অংশগ্রহণ করেন।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা তমালিকা সাহার সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখনে ব্রি গাজীপুরের র্উধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডক্টর আফছানা আনছারী, হাইব্রডি ধান উৎপাদনকারী মো. জালাল আকন, প্রর্দশনী চাষি মো. আলতাফ হোসেন প্রমুখ। মাঠ দিবসে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রেজওয়ান বনি হাফজি, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবু সায়েম, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিকসহ শতাধিক কৃষক অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, জনসংখ্যা বাড়ছে। কমছে জমির পরিমান। তাই অতিরিক্ত মানুষের খাদ্যের চাহিদা মেটাতে ফসলের সর্বোচ্চ উৎপাদন দরকার। আর তা উচ্চফলনশীল ইনব্রিড ও হাইব্রিড জাত ব্যবহারের মাধ্যমেই সম্ভব।
প্রদর্শনী চাষি মো. আলতাফ হোসেন জানান, তিনি এবার এক বিঘা জমিতে ব্রি হাইব্রিড ধান ৪ জাত চাষ করেছেন। ফলন পেয়েছেন ২২ মন। অন্য জাতের তুলনায় এর ফলন বেশী। এছাড়া ধানগাছ বাতাসে সহজে হেলে পড়ে না। রোগ-পোকাও কম হয়।
/ফাতিহা /এম ইসলাম/