কৃষি প্রতিক্ষণ ঢাকাঃ বিএনপির সঙ্গে কোনো ঐক্য না করার ঘোষণা দিয়েছে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি। রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল ও সুন্দরবন রক্ষার আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে কোনো ঐক্য না করার ঘোষণা দিয়েছে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি। এই প্রকল্প পুনর্বিবেচনার চিন্তা করলে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি আলোচনাতেও রাজি বলে জানিয়েছেন।আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টনে মুক্তিভবন মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তেল-গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ এসব কথা বলেছেন।
রামপাল প্রকল্প বাতিল না হওয়া পর্যন্ত দুর্বার আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন তেল গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ। তিনি বলেন, গণজাগরণ সৃষ্টি করে আন্দোলনকে আরও বেগবান করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে আনু মোহাম্মদ অভিযোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্দোলন নিয়ে বিষোদগার করেছেন। নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ১০ বছর আগে যখন বিএনপি-জামায়াত সরকার দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে গুলি চালিয়েছিল সাধারণ মানুষ তখন ব্যাপক গণজাগরণ তৈরি করেছিল। আওয়ামী লীগ সেই আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিল।
সে সময় বর্তমান সরকারের মতোই তৎকালীন সরকার ‘থলের বেড়াল তত্ত্ব’ হাজির করেছিল। আন্দোলন নিয়ে নানা কুৎসা রচনা করেছিল। সরকারে থাকলে একই দলগুলোর ভূমিকা সম্পূর্ণ বিপরীত হয় বলে তিনি মন্তব্য করেন। গুলি, লাঠি, টিয়ারগ্যাস, হামলা, নির্যাতন, কুৎসা কোনো কিছুই তাঁরা বাদ দেন না। বর্তমান সরকারের ভূমিকাও এর প্রমাণ।
সুন্দরবন রক্ষার আন্দোলন জনগণের বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে আনু মোহাম্মদ বলেন, অসংখ্য মানুষের ঘামে, শ্রমে এই আন্দোলন গড়ে উঠেছে। ক্ষমতায় থাকা বড় দলগুলোর মতো আমাদের আন্দোলন টাকার ওপর ভর করে না। কারও পৃষ্ঠপোষকতার তোয়াক্কা করে না। আপনাদের কাছে এগুলো অবিশ্বাস্য মনে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের বিভিন্ন বাম রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় নেতারা, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ বিডি রহমতউল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তানজিমউদ্দিন খান, মোসাহেদা সুলতানা, নৃবিজ্ঞানী রেহনুমা আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এই প্রকল্প পুনর্বিবেচনার চিন্তা করলে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি আলোচনাতেও রাজি বলে জানিয়েছেন।আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টনে মুক্তিভবন মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তেল-গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ এসব কথা বলেছেন।
রামপাল প্রকল্প বাতিল না হওয়া পর্যন্ত দুর্বার আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন তেল গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ। তিনি বলেন, গণজাগরণ সৃষ্টি করে আন্দোলনকে আরও বেগবান করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আনু মোহাম্মদ অভিযোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্দোলন নিয়ে বিষোদগার করেছেন। নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ১০ বছর আগে যখন বিএনপি-জামায়াত সরকার দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে গুলি চালিয়েছিল সাধারণ মানুষ তখন ব্যাপক গণজাগরণ তৈরি করেছিল। আওয়ামী লীগ সেই আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিল। সে সময় বর্তমান সরকারের মতোই তৎকালীন সরকার ‘থলের বেড়াল তত্ত্ব’ হাজির করেছিল। আন্দোলন নিয়ে নানা কুৎসা রচনা করেছিল। সরকারে থাকলে একই দলগুলোর ভূমিকা সম্পূর্ণ বিপরীত হয় বলে তিনি মন্তব্য করেন। গুলি, লাঠি, টিয়ারগ্যাস, হামলা, নির্যাতন, কুৎসা কোনো কিছুই তাঁরা বাদ দেন না। বর্তমান সরকারের ভূমিকাও এর প্রমাণ।
সুন্দরবন রক্ষার আন্দোলন জনগণের বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে আনু মোহাম্মদ বলেন, গায়েগতরে অসংখ্য মানুষের ঘামে, শ্রমে এই আন্দোলন গড়ে উঠেছে। ক্ষমতায় থাকা বড় দলগুলোর মতো আমাদের আন্দোলন টাকার ওপর ভর করে না। কারও পৃষ্ঠপোষকতার তোয়াক্কা করে না। আপনাদের কাছে এগুলো অবিশ্বাস্য মনে হবে।
কৃপ্র/ এম ইসলাম