কৃষি প্রতিক্ষণ ডেস্ক : আসন্ন ঈদুল আযহা কে সামনে রেখে রাজধানীর স্থায়ী ও অস্থায়ী পশুর হাটগুলোতে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। হয়রানি এড়াতে প্রথমবারের মত বেচাবিক্রি শেষে বিক্রেতাদের নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে দেবার আশ্বাস দিয়েছেন ইজারাদাররা। দুই সিটিতে এবার ২৩ টি পশুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কেনা বেচা নির্বিঘ্ন করতে বাড়তি প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
কোরবানির হাটে আসতে শুরু করেছে পশু, একইসাথে পাল্লা দিয়ে চলছে কোরবানির হাটকে ক্রেতা বিক্রেতাদের জন্য উপযোগী করে তোলার প্রস্তুতি পর্ব। সংখ্যায় অল্প উৎসুক ক্রেতারাও ইতিমধ্যে পর্যবেক্ষণ করছেন পশুর দাম ও মানের হালচিত্র।
চলতি মাসের ২০ তারিখ থেকে দেশের সর্ববৃহৎ অস্থায়ী পশুর হাট আফতাবনগরে প্রতিদিন কেবল খুঁটি বসানো ও বাঁশ লাগানোর কাজ অংশ নিচ্ছেন ১০০ জন শ্রমিক। আগামী ৫ তারিখের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ইজারাদাররা।
গতবারের মত দুর্ভোগ এড়াতে অনেক পশু বিক্রেতারা ছামিয়ানা টানিয়েছেন তাদের নির্ধারিত জায়গায়। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও তাদের পরিকল্পনার ছক আঁটছেন কোরবানির হাটকে ঘিরে।
সাড়ে ৩ লাখ পশু কোরবানির লক্ষ্য নির্ধারণ করে ৯ টি বাড়িয়ে দুই সিটিতে এবার ২৩ টি পশুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। প্রথমবারের মত বেচাবিক্রি শেষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মাধ্যমে বিক্রেতাদের কাঙ্ক্ষিত যানবাহন পর্যন্ত পৌঁছে দেয়া হবে বলেও আশ্বাস দেন ইজারাদাররা।
কৃপ্র/ কে আহমেদ/এম ইসলাম