নদী ভাঙনের শিকার কাউসার উদ্দিন খালাসী, মোল্যাবাড়ি, জাহাঙ্গীর মোল্যার বাড়ি, সান্টু মোল্যার বাড়ি, হাশেম খালাসী, হানিফ মোল্যা, নসু খালাসীসহ অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের কবলে চারটি গ্রামের আরও শতাধিক ঘরবাড়ি হুমকিতে রয়েছে। শরতের শেষে নদী ভাঙনের প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ওই এলাকার লোকজনের মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। ঐতিহ্যবাহী দক্ষিণ চরডুবাইল সিনিয়র মাদ্রাসাটি বর্তমানে নদী ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে।
যে কোনো সময় মাদ্রাসাটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেলে ওই এলাকার ঐতিহ্যবাহী একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উপজেলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছেযেজানা গেছে, সম্প্রতি আড়িয়াল খাঁর প্রবল স্রোতে উপজেলার চরনাছিরপুর ইউনিয়নের জঙ্গি কান্দি, কাড়াল কান্দি, মোল্যা কান্দি ও হাফেজ কান্দি, ঢেউখালী ইউনিয়নের চরবলাশিয়া মসজিদ ঘাট, ইউসুফ মুন্সীর কান্দি ও চরমানাইড় ইউনিয়নের দক্ষিণ চরডুবাইল, গিয়াস উদ্দিন ফকির কান্দিসহ চরবন্দর খোলা এলাকার ১৫টি গ্রামে চলছে আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙন। অকালে নদী ভাঙনের শিকার হয়ে স্থানীয়রা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
সুত্রঃ ইত্তেফাক/ কৃপ্র/ এম ইসলাম