কৃষি প্রতিক্ষণ ডেস্কঃ নড়াইল জেলায় মরিচের আবাদ বৃদ্ধি পাচ্ছে। খরচ কম এবং লাভ বেশি হওয়ায় কৃষকরা মরিচ আবাদের দিকে ঝুকছেন। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে জেলায় মরিচের চাষ করা হয়েছে ২৭৮ হেক্টর জমিতে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে ৫১২ মেট্টিক টন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৯০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ করা হয়েছে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে ১৬৬ মেট্টিক টন। লোহাগড়া উপজেলায় ১০৫ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ করা হয়েছে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯৩ মেট্টিকটন। কালিয়া উপজেলায় ৮৩ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ করা হয়েছে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে ১৫৩ মেট্টিক টন।
সদর উপজেলার গোয়ালবাড়িয়া গ্রামের বিলাশ বিশ্বাস বলেন, মরিচ চাষে খরচ কম লাগে এত লাভ বেশি হয় তাই আমি এবছর এক একর জমিতে মরিচের আবাদ করেছি ফলন ভাল হয়েছে। লোহাগাড়া উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমান বলেন, আমাদের মরিচের আবাদ ভাল হয়েছে দামও ভাল পাচ্ছি এতে আমার এ বছর প্রায় ৫০ হাজার টাকা লাভ হবে যেখানে খরচ হয়েছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। নড়াগাতি থানার বড়দিয়া গ্রামের রোজিনা বেগম বলেন, মরিচ একটি মসলা জাতিয় ফসল। মরিচের কারনে তরকারি আমাদের কাছে আরো বেশি সুস্বাধ লাগে। মরিচ ছাড়া তরকারি রান্না করে খাওয়া যায়না বললেই চলে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শেখ আমিনুল হক জানান, কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় জেলায় এ বছর ছ ২৭৮ হেক্টর জমিতে মরিচের আবাদ করা হয়েছে মরিচ উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে ৫১২ মেট্টিক টন।