কৃষি প্রতিক্ষন রির্পোট : সমুদ্র পাড়ের পাহাড়ে দাড়িয়ে থাকা শত বছরের সেই র্গজনের সারি ও প্রকৃতির সবুজ আকর্ষিত করছে পর্যটকদের । তাই স্থানীয়দের সহযোগিতা নিয়ে গাছগুলো রক্ষা করছে দেশের বনবিভাগ । র্সাবিক স্বার্থেই এসব গাছ সংরক্ষণের আহ্বান জানিয়েছে স্থানীয়রাও । শিল-খালী এলাকা জুড়ে রয়েছে সারি সারি গর্জন ।এদের বেশির ভাগই শত বছর পেড়িয়ে গেছে ।
বনবিভাগের তথ্য প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে ওঠা এ গর্জন বাগান ছিলো দু’শ একর পাহাড় জুড়ে । যা এখন দাড়িয়েছে মাত্র ৭৪ একরে । আশ-পাশের বন-নির্ভর মানুষ দ্বারাও ধ্বংস হচ্ছে গাছ । তাই পাহারার পাশাপাশি চলছে, মানুষকে সচেতন করার। যার সহায়তায় আছে ”ক্রেল” নামের একটি সংস্থা । সংস্হাটি বন-নির্ভর মানুষদেরকেও দিচেছ বিকল্প কাজের ব্যবস্থা ।
বন বিভাগের তথ্য : এসব বৃক্ষ-বাজির সঙ্গে দেখা যায় বন্য প্রাণীর সমারহ।যা পর্যটকদের বিনোদনের অন্যতম কারণ। শ্রী-তাপস কুমার দেব( কর্মকর্তা-টেকনাফ বন বিভাগ) বলেন, বাগানটিকে রক্ষা করার জন্য সবরকম চেষ্টাই চলছে । এছাড়া পর্যটকদের আনন্দ বিনোদনের জন্য সেখানে রয়েছে একটি মনরম পার্ক । দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের পাশাপাশি পাহাড় গুলোও পর্যটক আকর্ষণের বিশেষ কারন । শিল-খালীর এই গর্জন বাগান রক্ষা করে এই এলাকাকে আরো আকর্ষণীয় করা যেতে পারে ।
কৃ/প্র জ ই মাসুদ